সর্বশেষ

সম্পর্কিত

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রথম বর্ষপূর্তিতে নিউ ইয়র্ক টাইমসের বিশেষ প্রতিবেদন। আমাদের পাঠকদের জন্য প্রতিবেদনটির চুম্বকাংশ পুনর্লিখন করেছেন আমাদের আন্তর্জাতিক ডেস্কের প্রতিবেদক।

অন্তর্বর্তীকালীন ইউনূস সরকারের ব্যর্থতাঃ অর্থনীতি, আইনশৃঙ্খলা ও মানবাধিকার সংকটে বাংলাদেশ

বিদেশী টনিকের চুটকিতে বদলিয়া যাইবে বাংলা

ধর্মভিত্তিক দলগুলো সরাসরি নির্বাচনের বিপক্ষে। জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন জানিয়েছে, তারা সংরক্ষিত আসনে নারী এমপি দিতে পারবে, কিন্তু সরাসরি প্রার্থী দেবে না। বিএনপি ১০০ সংরক্ষিত আসনে রাজি হলেও সরাসরি ভোট চায় না; বরং ধাপে ধাপে নারী প্রার্থীর সংখ্যা বাড়ানোর পক্ষে।

‘নতুন’ বাংলাদেশেও রাজনীতির জটিলতায় আটকে নারী প্রতিনিধিত্ব

“বাংলাদেশে একটি গোয়েন্দা সংস্থা আছে—ডিজিএফআই। তারা আমাদের পকেটের টাকায় চলে, কিন্তু কত টাকা খরচ করে তা জনগণ জানে না। তাদের কোনো দায়বদ্ধতা, জবাবদিহি বা স্বচ্ছতা নেই; শুধু মানুষের মধ্যে ভীতি সৃষ্টি করে এবং ‘আয়নাঘরে’ তুলে নেয়। আমরা আয়নাঘর ভেঙে দিয়েছি। আবার চেষ্টা করলে হেডকোয়ার্টারও ভেঙে দেব।”

ডিজিএফআইয়ের হেডকোয়ার্টার ভেঙে দেওয়ার হুশিয়ারি নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

অগ্নিমূল্যের বাজারে দিশেহারা জনজীবন

বাংলাদেশ-পাকিস্তান কনফেডারেশনের ষড়যন্ত্র, স্বাধীনতার শেকড় উপড়ে ফেলার নীলনকশা

হারানো ভূখণ্ড ফেরানোর স্বপ্নে পাকিস্তান,বাংলাদেশ কি আবারও ষড়যন্ত্রের কবলে

“পাকিস্তানকে এখনই দৃঢ় পদক্ষেপ নিতে হবে। ঢাকার মিত্রদের সঙ্গে কাজ করে পূর্ব পাকিস্তানকে পুনরায় ফেডারেশনের অংশ হিসেবে ফিরিয়ে আনতে হবে। ইতিহাস দ্বিধাকে ক্ষমা করবে না; এখনই পদক্ষেপ নেওয়ার সময়।” — তাবাসসুম মোয়াজ্জম খান

বাংলাদেশ বিরোধী প্রচারণায় পাকিস্তানি সংবাদপত্রঃ ‘পূর্ব পাকিস্তানকে’ ফিরে পাওয়ার অলীক স্বপ্ন

উপদেষ্টার এপেনডিক্স ও রাষ্ট্রীয় রোগতত্ত্বের মহাকাব্য

দেশ বিক্রি চলছে, মানচিত্রের দামে!

প্রকাশিত: ১১ অগাস্ট ২০২৫, ১৬:১৩
দেশ বিক্রি চলছে, মানচিত্রের দামে!

ইউনূসের ম্যাজিক থামাতে না পারলে ইতিহাস আমাদের ক্ষমা করবে না!

 

দেশটা ধ্বংসের শেষ প্রান্তে দাঁড়িয়ে আছে। অর্থনীতি ধ্বংসস্তূপে পরিণত, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী জনগণের সুরক্ষা ভুলে রাজনৈতিক লাঠিয়ালে রূপান্তরিত, শিক্ষাঙ্গন দখল করেছে স্বাধীনতাবিরোধী গোষ্ঠী, আর প্রশাসনের কলম চলে বিদেশি প্রভুদের নির্দেশে। এখন শুধু অপেক্ষা মানচিত্র পরিবর্তনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণার!

 

ইউনূসের কথিত “সংস্কার” উন্নয়নের মুখোশে ঢাকা এক ভয়ঙ্কর জাতি-নিধন পরিকল্পনা। এটি এমন এক নির্মম শল্যচিকিৎসা যেখানে দেশের শরীর থেকে টেনে ছিঁড়ে নেওয়া হচ্ছে প্রাণশক্তি, কেটে ফেলা হচ্ছে অর্থনৈতিক ধমনী। যে দেশ একসময় মধ্যম আয়ের স্বপ্ন দেখত, আজ তার টাকা বাজারে ছেঁড়া কাগজের চেয়েও তুচ্ছ। খাদ্য নিরাপত্তা নেই, কর্মসংস্থান নেই, ভবিষ্যতের আশা নেই আছে শুধু আতঙ্ক, অনিশ্চয়তা আর নিঃশ্বাসরুদ্ধ অন্ধকার।

 

এটাই যদি “সংস্কার” হয় তাহলে এ সংস্কার জাতির গলায় ফাঁস!

 

সবচেয়ে ভয়ঙ্কর সত্য হলো এটা কোনো দুর্ঘটনা নয় এটি দীর্ঘদিনের আঁকা এক বিশ্বাসঘাতক নীলনকশা। বিদেশি স্বার্থ আর আঞ্চলিক প্রভুত্বের ছক অনুযায়ী বাংলাদেশের মানচিত্র ছিঁড়ে ফেলার প্রস্তুতি চলছে। প্রশাসনে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে বিদেশি এজেন্ট, মিডিয়াকে রক্তচোষা সেন্সরশিপে নীরব করা হয়েছে, জনগণকে প্রতারিত করা হয়েছে ভুয়া সংস্কারের সাজসজ্জায়।

 

ইতিহাস সাক্ষী যে দেশ নিজের মাটি ও মানচিত্র রক্ষায় ব্যর্থ হয়, সে দেশ স্বাধীনতার কবর খুব দ্রুত খুঁড়ে ফেলে। আজ সেই কবরখনন চলছে প্রকাশ্যে ইউনূসের ম্যাজিকের অদৃশ্য ছুরিতে।

 

এখন সিদ্ধান্তের সময় আমরা কি ভীরুর মতো চুপচাপ দাঁড়িয়ে দেখব, নাকি সেই হাতটাই গুঁড়িয়ে দেব, যে হাত আমাদের মানচিত্রে চূড়ান্ত আঘাত হানতে উদ্যত? এই নীরবতা ভাঙতে হবে, প্রতিরোধ গড়তে হবে, আর সেই বিশ্বাসঘাতকদের শেকড় থেকে উপড়ে ফেলতে হবে যত বড় মূল্যই দিতে হোক না কেন।

সব খবর