English
বলার স্বাধীনতা, জানার স্বাধীনতা
শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫
৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২
English
জাতীয়
রাজনীতি
নাগরিক কথা
সারাদেশ
মানবাধিকার
স্পোর্টস স্টেশন
সিনে দুনিয়া
ফিচার
প্রচ্ছদ
রাজনীতি
নাগরিক কথা
অর্থনীতি ও বাণিজ্য
স্বাস্থ্য ও জীবনযাপন
শিক্ষা ভাবনা
সাহিত্য
প্রাণ ও পরিবেশ
টেক দুনিয়া
অপরাধ
আইন ও আদালত
চাকুরির খবর
ফিচার
খবর
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
মানবাধিকার
মানবাধিকার
গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশ
জেন্ডার ও নারী অধিকার
শিশু অধিকার
স্পোর্টস স্টেশন
ক্রিকেট
ফুটবল
অন্যান্য
বিনোদন ও সংস্কৃতি
সিনে দুনিয়া
নাটক
সংগীত
অন্যান্য
প্রচ্ছদ
রাজনীতি
নাগরিক কথা
অর্থনীতি ও বাণিজ্য
স্বাস্থ্য ও জীবনযাপন
শিক্ষা ভাবনা
সাহিত্য
প্রাণ ও পরিবেশ
টেক দুনিয়া
অপরাধ
আইন ও আদালত
চাকুরির খবর
ফিচার
খবর
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
মানবাধিকার
মানবাধিকার
গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশ
জেন্ডার ও নারী অধিকার
শিশু অধিকার
স্পোর্টস স্টেশন
ক্রিকেট
ফুটবল
অন্যান্য
বিনোদন ও সংস্কৃতি
সিনে দুনিয়া
নাটক
সংগীত
অন্যান্য
অনুসন্ধান
সর্বশেষ
অর্থনীতি প্রতিবেদক
ঋণ প্রবৃদ্ধি ও রপ্তানি কমছে, নাজুক হচ্ছে অর্থনীতি
বাংলাদেশের অর্থনীতি একাধিক সংকটে জর্জরিত। বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি, মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি, নতুন এলসি খোলা এবং রপ্তানি প্রবৃদ্ধি—সব সূচকই নিম্নমুখী। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে দীর্ঘায়িত মূল্যস্ফীতি, গ্যাস সংকট ও ডলারের তারল্য সমস্যা। ইতিমধ্যে সাড়ে তিন শতাধিক ছোট ও মাঝারি কারখানা বন্ধ হয়ে স্থানীয় উৎপাদন ও কর্মসংস্থানে তীব্র চাপ সৃষ্টি করেছে।
দুর্বল নীতি ও অব্যবস্থাপনায় গভীর ঝুঁকিতে বাংলাদেশের অর্থনীতি
বাংলাদেশের অর্থনীতি বড় ধরনের ম্যাক্রো–ফাইন্যান্সিয়াল ঝুঁকির মুখে পড়েছে বলে কঠোর সতর্কতা দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। সংস্থাটি বলছে, দুর্বল রাজস্ব সংগ্রহ, অকার্যকর আর্থিক খাত এবং স্থায়ী উচ্চ মূল্যস্ফীতি দেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতাকে গভীরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে।
শেয়ারবাজারে আরও পতন, সূচক সাড়ে ৪ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন
দেশের শেয়ারবাজারে ধারাবাহিক দরপতন অব্যাহত রয়েছে। সপ্তাহান্তে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন ও সূচক সাড়ে চার মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থানে নেমে গেছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নিয়ন্ত্রক সংস্থার খামখেয়ালি সিদ্ধান্ত এবং অস্বচ্ছ নীতির কারণে বাজারে এ সংকট তৈরি হয়েছে।
সয়াবিন তেল লিটারে বাড়তে পারে ৯ টাকা ২৭ পয়সা
আন্তর্জাতিক বাজারে মূল্যবৃদ্ধি, এলসি ব্যয় ও ডলারের বিনিময় হার বাড়ার প্রভাবে আবারও ভোজ্য তেলের দাম বাড়ানোর সুপারিশ করেছে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন (বিটিটিসি)। সংস্থাটি লিটারপ্রতি বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ৯ টাকা ২৭ পয়সা বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছে। ফলে বর্তমান সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ১৮৯ টাকা থেকে তা বেড়ে দাঁড়াতে পারে ১৯৮ টাকা ২৭ পয়সায়।
শুল্কের চাপ ও বৈশ্বিক বাজারে প্রতিযোগিতার ধাক্কায় পোশাক খাতজুড়ে উদ্বেগ
বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি খাত তৈরি পোশাক শিল্পে টানা তিন মাস ধরে রপ্তানি কমতির দিকে। অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইতে প্রবৃদ্ধি থাকলেও আগস্ট, সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসে পরপর রপ্তানি কমেছে। ব্যবসায়ীদের আশঙ্কা, বৈশ্বিক শুল্ক চাপ, ক্রেতাদের অর্ডার কমে যাওয়া এবং প্রতিযোগী দেশের আগ্রাসী বাজার দখলের কারণে এই ধীরগতি আরও দুই থেকে তিন মাস স্থায়ী হতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ১০০ কোটি ডলারের সয়াবিন কিনছে বাংলাদেশের তিন শিল্প প্রতিষ্ঠান
বাংলাদেশের তিনটি বৃহৎ শিল্প প্রতিষ্ঠান—মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ, সিটি গ্রুপ এবং ডেল্টা অ্যাগ্রোফুড ইন্ডাস্ট্রিজ—এক বছরে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ১০০ কোটি ডলারের সয়াবিন আমদানির জন্য ‘লেটার অব ইন্টেন্ট’ (এলওআই) সই করেছে। এর মধ্যে মেঘনা গ্রুপ একাই ১০ লাখ টন সয়াবিন বীজ আমদানি করবে, যা মোট আমদানির প্রায় অর্ধেক।
অক্টোবরে রপ্তানি আয় কমেছে ৭.৪৩ শতাংশ
চলতি অর্থবছরের তৃতীয় মাসে দেশের সামগ্রিক রপ্তানি আয় উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। অক্টোবর মাসে রপ্তানি হয়েছে ৩৮২ কোটি ৩৮ লাখ ৬০ হাজার ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৭.৪৩ শতাংশ কম। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, এই পতনের মূল কারণ তৈরি পোশাক খাতে রপ্তানি হ্রাস।
নীতিগত সংকট ও বিনিয়োগ অনিশ্চয়তায় বিপর্যস্ত গার্মেন্টস খাত
নীতিসহায়তা না পেলে পোশাক কারখানা বন্ধের সংখ্যা আরও বাড়বে এমন আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তৈরি পোশাক খাতের প্রতিনিধিরা। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেয়ার পর গত এক বছরে নানা সংকট, বিনিয়োগ অনিশ্চয়তা এবং ব্যবসায়িক জটিলতার কারণে ১৮২টি পোশাক কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে রফতানি আদেশ কমা, শ্রমিকদের কর্মসংস্থানে ধস এবং ব্যাংক ঋণ পরিশোধে প্রতিবন্ধকতা তৈরি হয়েছে। একই সঙ্গে পোশাকশিল্প সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংগঠন কার্যক্রম চালাতে নির্দিষ্ট ও কার্যকর নীতি কাঠামোর অভাবেও ভুগছে।
নাজুক আর্থিক ব্যবস্থাপনায় চলতি ব্যয় মেটাতেও ঋণের ওপর নির্ভরশীল
তীব্র অর্থ সংকটে পড়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। রাজস্ব আদায় কমে যাওয়া, বিগত সরকারের নেওয়া দেশি-বিদেশি ঋণের কিস্তি ও সুদপরিশোধের চাপ এবং দীর্ঘমেয়াদি উচ্চ মূল্যস্ফীতির প্রভাব—এ তিন কারণে রাষ্ট্রের আর্থিক ব্যবস্থাপনা নাজুক হয়ে উঠেছে। ফলে সরকারের পরিকল্পিত চলতি খরচও মেটাতে হচ্ছে ঋণ নিয়ে। দৈনন্দিন ব্যয় নির্বাহে কৃচ্ছসাধনের নীতি নিলেও অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে সরকারের ঋণ বাড়ছে। বিপরীতে বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহ কমে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড আরও মন্থর হয়ে পড়েছে।
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতিতে বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ (জিইডি) অক্টোবর ২০২৫-এর ইকোনমিক আপডেট ও আউটলুকে জানিয়েছে, মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমলেও সংকোচনমূলক মুদ্রানীতির কারণে বেসরকারি খাতে ঋণ ও বিনিয়োগে স্থবিরতা দেখা দিয়েছে। নির্বাচনের আগে অর্থনীতিতে অস্থিরতা বাড়তে পারে বলেও সতর্ক করেছে সংস্থাটি।
পাতা 1 এর 7.
পরবর্তী
শেষ »
10/ প্রতি
20/ প্রতি
50/ প্রতি
100/ প্রতি