English
বলার স্বাধীনতা, জানার স্বাধীনতা
সোমবার, ১ ডিসেম্বর ২০২৫
১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২
English
জাতীয়
রাজনীতি
নাগরিক কথা
সারাদেশ
মানবাধিকার
স্পোর্টস স্টেশন
সিনে দুনিয়া
ফিচার
প্রচ্ছদ
রাজনীতি
নাগরিক কথা
অর্থনীতি ও বাণিজ্য
স্বাস্থ্য ও জীবনযাপন
শিক্ষা ভাবনা
সাহিত্য
প্রাণ ও পরিবেশ
টেক দুনিয়া
অপরাধ
আইন ও আদালত
চাকুরির খবর
ফিচার
খবর
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
মানবাধিকার
মানবাধিকার
গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশ
জেন্ডার ও নারী অধিকার
শিশু অধিকার
স্পোর্টস স্টেশন
ক্রিকেট
ফুটবল
অন্যান্য
বিনোদন ও সংস্কৃতি
সিনে দুনিয়া
নাটক
সংগীত
অন্যান্য
প্রচ্ছদ
রাজনীতি
নাগরিক কথা
অর্থনীতি ও বাণিজ্য
স্বাস্থ্য ও জীবনযাপন
শিক্ষা ভাবনা
সাহিত্য
প্রাণ ও পরিবেশ
টেক দুনিয়া
অপরাধ
আইন ও আদালত
চাকুরির খবর
ফিচার
খবর
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
মানবাধিকার
মানবাধিকার
গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশ
জেন্ডার ও নারী অধিকার
শিশু অধিকার
স্পোর্টস স্টেশন
ক্রিকেট
ফুটবল
অন্যান্য
বিনোদন ও সংস্কৃতি
সিনে দুনিয়া
নাটক
সংগীত
অন্যান্য
অনুসন্ধান
সর্বশেষ
জাহিদ নজরুল
গোয়ালন্দে মাজার ভাঙচুর ও লাশ পোড়ানো ধর্মের আড়ালে রাজনৈতিক উগ্রতা
উপজেলা ইমাম পরিষদের সভাপতি ও থানা জামায়াতের নেতা মৌলানা জালাল ১৫–২০ দিন আগে ‘ঈমান ও আকিদা রক্ষা কমিটি’ নামের সংগঠন গড়ে তোলেন। এই সংগঠনের ছত্রছায়ায় পৌর বিএনপি সভাপতি আবুল কাশেম ও থানা বিএনপি’র যুগ্ম সম্পাদক আয়ুব আলী খানের নেতৃত্বে গতকাল একটি মাজার ভেঙে ফেলা হয়। শুধু তাই নয়, কবর থেকে লাশ তুলে মধ্যযুগীয় বর্বরতায় তা পুড়িয়ে ফেলার নৃশংস ঘটনাও ঘটে।
অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতায়, জঙ্গিবাদের উত্থান, অর্থনৈতিক ধ্বংস ও উন্নয়নে অনিশ্চয়তাঃ পাকিস্তানের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠছে বাংলাদেশ
বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতা ও সামরিক সমর্থনে সরকার পরিবর্তন দেশটিকে এক অজানা অন্ধকারের দিকে ঠেলে দিয়েছে। আন্তর্জাতিক দাতাদের কাছে ৬.৫ বিলিয়ন ডলারের বেইলআউট প্রার্থনা এবং ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকট প্রমাণ করছে কখনো উন্নয়নের মডেল বলা বাংলাদেশ আজ গভীর অনিশ্চয়তার মুখোমুখি।
মব বাহিনী ও সরকারের ছত্রছায়ায় জাতীয় পার্টি নিষিদ্ধের ছক
দেশের রাজনৈতিক পরিসর আবার এক ভয়ঙ্কর ষড়যন্ত্রের মুখোমুখি। মব বাহিনী পূর্বপরিকল্পিতভাবে জাতীয় পার্টির অফিসে ঢুকে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ চালিয়েছে। ঘটনার পর জিএম কাদেরের ওপর হত্যাচেষ্টার মতো ঘটনা ঘটেছে।
ইউনূস সরকারের ব্যর্থতায় দারিদ্র্যের সুনামি, অর্জন ভেঙে গেছে, বাংলাদেশ পিছিয়ে পড়ছে
বাংলাদেশ একসময় ছিল উন্নয়ন ও দারিদ্র্য হ্রাসের এক অনন্য উদাহরণ। ধারাবাহিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, কৃষি ও শিল্পখাতে বিনিয়োগ, সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি এবং কর্মসংস্থানের বিস্তারে লাখো পরিবার মুক্ত হয়েছিল দারিদ্র্যের শৃঙ্খল থেকে।
নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যে বৈষম্যমূলক ভ্যাট, সাধারণ মানুষের প্রতি রাষ্ট্রের নিষ্ঠুরতা
বাংলাদেশের অর্থনীতি বর্তমানে এমন এক অবস্থার মুখোমুখি, যেখানে নীতি-নির্ধারণের দায়িত্ব কেবল বিদেশীদের চিন্তাভাবনা ও ফরমূলার ওপর নির্ভর করছে। অভিজ্ঞতা, বাস্তবতা এবং দেশের নিজস্ব অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটকে উপেক্ষা করে যেসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে, তার ফল ভোগ করছেন সাধারণ মানুষ।
অগ্নিমূল্যের বাজারে দিশেহারা জনজীবন
“অগ্নিমূল্য” বাজার শুধু পকেটই পোড়াচ্ছে না, মানুষের ভেতর ক্ষোভ-অসন্তোষকে বিস্ফোরণের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। রাজধানীর খুচরা বাজারে নিত্যপণ্যের দাম এখন নিয়ন্ত্রণহীন। এক হালি ডিম ৫০ টাকা, ডজন ১৫০ টাকা যা মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত পরিবারের জন্য এক দুঃস্বপ্নে পরিণত হয়েছে। সবজির বাজারেও স্বস্তি নেই; কাঁচা পেঁপে ছাড়া ৭০ টাকার নিচে কোনো সবজি নেই। ব্রয়লার মুরগি কেজিপ্রতি ১৮০ থেকে ১৯০ টাকা, আর সোনালি মুরগি ৩২০ থেকে ৩৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বাজারের এই লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস তুলে দিয়েছে।
বাংলাদেশ-পাকিস্তান কনফেডারেশনের ষড়যন্ত্র, স্বাধীনতার শেকড় উপড়ে ফেলার নীলনকশা
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫৪ বছর পর জাতি আবারও এক ভয়ংকর ষড়যন্ত্রের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে। ষড়যন্ত্রটি কেবল ক্ষমতা দখলের লড়াই নয়, বরং রাষ্ট্রের অস্তিত্ব ও বাঙালির আত্মপরিচয় ধ্বংস করার এক সুপরিকল্পিত পাকিস্তানি কনফেডারেশন প্রকল্প। মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তি, বিদেশি প্রভু ও দেশীয় দোসররা এক হয়ে এ নীলনকশা বাস্তবায়নের পথে হাঁটছে। এর লক্ষ্য হলো বাংলাদেশকে আবার পাকিস্তানের ছায়াশাসনে টেনে নেওয়া।
হারানো ভূখণ্ড ফেরানোর স্বপ্নে পাকিস্তান,বাংলাদেশ কি আবারও ষড়যন্ত্রের কবলে
বাংলাদেশ স্বাধীনতার ৫৪ বছর পূর্ণ করেছে। মুক্তিযুদ্ধের রক্তে অর্জিত এ স্বাধীনতার পেছনে ছিল পাকিস্তানি দমন-পীড়ন, শোষণ আর অবিচারের বিরুদ্ধে দীর্ঘ সংগ্রাম। অথচ আজও শোনা যাচ্ছে এক ভয়াবহ তথ্য বাংলাদেশকে আবারও পাকিস্তানের প্রভাববলয়ে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে। কূটনৈতিক দৌড়ঝাঁপ, সামরিক যোগাযোগ, অর্থায়নের গোপন ছক ও জঙ্গি নেটওয়ার্কের পুনরুত্থান—সব মিলিয়ে এই আশঙ্কা এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে।
ইতিহাসের মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
ইতিহাসের মহানায়ক হওয়ার মতো যোগ্যতাসম্পন্ন মানুষ সব কালে, সব যুগে সৃষ্টি হয় না। যুগ-যুগান্তরের পরিক্রমায় হাতে গোনা এক-আধজনই কেবল ইতিহাসের পাতায় “মহানায়ক” হিসেবে স্থান করে নিতে পারেন। ইতিহাস তার আপন তাগিদেই এমন মহানায়কের উদ্ভব ঘটায়, আর সেই মহানায়ক হয়ে ওঠেন ইতিহাস রচনার প্রধান কারিগর ও স্থপতি।
বেকারত্ব, স্থবিরতা ও বিনিয়োগ পাচার — শিল্প বিপর্যয়ের ধ্বংসযাত্রা
অর্থনীতি যেন একটি বিশাল চাকা যা ঘুরে চলে উৎপাদন, বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান ও বাণিজ্যের শক্তিতে। সেই চাকার মূল চালিকাশক্তি হলো শিল্পকারখানা। শিল্প থেমে গেলে অর্থনীতির গতি থেমে যায় এ সত্য কারও অজানা নয়।
« প্রথম
আগের
পাতা 3 এর 4.
পরবর্তী
শেষ »
10/ প্রতি
20/ প্রতি
50/ প্রতি
100/ প্রতি