English
বলার স্বাধীনতা, জানার স্বাধীনতা
বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫
১১ পৌষ ১৪৩২
English
প্রচ্ছদ
রাজনীতি
নাগরিক কথা
অর্থনীতি ও বাণিজ্য
স্বাস্থ্য ও জীবনযাপন
শিক্ষা ভাবনা
সাহিত্য
প্রাণ ও পরিবেশ
টেক দুনিয়া
অপরাধ
আইন ও আদালত
চাকুরির খবর
ফিচার
খবর
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
মানবাধিকার
মানবাধিকার
গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশ
জেন্ডার ও নারী অধিকার
শিশু অধিকার
স্পোর্টস স্টেশন
ক্রিকেট
ফুটবল
অন্যান্য
বিনোদন ও সংস্কৃতি
সিনে দুনিয়া
নাটক
সংগীত
অন্যান্য
প্রচ্ছদ
রাজনীতি
নাগরিক কথা
অর্থনীতি ও বাণিজ্য
স্বাস্থ্য ও জীবনযাপন
শিক্ষা ভাবনা
সাহিত্য
প্রাণ ও পরিবেশ
টেক দুনিয়া
অপরাধ
আইন ও আদালত
চাকুরির খবর
ফিচার
খবর
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
মানবাধিকার
মানবাধিকার
গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশ
জেন্ডার ও নারী অধিকার
শিশু অধিকার
স্পোর্টস স্টেশন
ক্রিকেট
ফুটবল
অন্যান্য
বিনোদন ও সংস্কৃতি
সিনে দুনিয়া
নাটক
সংগীত
অন্যান্য
অনুসন্ধান
সর্বশেষ
রহমান বাঙ্গালি
ফাঁদের ভেতর বাংলাদেশ
“যাহারা জামায়াত-শিবিরের ফাঁদে পড়িয়াছিল, তাহারা আজ নীতিবাগীশ; আর যাহাদের এক পা এখনও ফাঁদে, তাহারা অন্তর্বর্তীকালীন নৈতিকতার লাইসেন্স হাতে নিয়ে রাষ্ট্র উদ্ধার করিতে নামে যদিও দড়ির টান যে কোথা হইতে আসিতেছে, সে খবর জানিবার সাহস তাহাদের নাই।”এই বাক্যটি আজকের বাংলাদেশের একাংশ বুদ্ধিজীবীর রাজনৈতিক দৃষ্টিহীনতার সবচেয়ে সংক্ষিপ্ত প্রতিচ্ছবি।
সূফিবাদ বনাম রাষ্ট্রীয় ধর্মনীতি
দক্ষিণ এশিয়ায় ‘ইসলাম’ বিস্তারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধারাটি ছিল ‘সূফিবাদ’ যেখানে ধর্ম কেবল বিধান নয় বরং নৈতিকতা, মানবিকতা, সমতা ও সাংস্কৃতিক মেলবন্ধনের এক বহমান তরীকা। অথচ এই ‘সূফি’ ঐতিহ্যই বারবার আক্রমণের শিকার হয়েছে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন, পাকিস্তানি রাষ্ট্রনীতি থেকে শুরু করে সমসাময়িক বাংলাদেশের নানা প্রান্তে। প্রশ্নটি আবারও সামনে এসেছে-কেন সুফিবাদকে বারবার দমনের নিশানা বানানো হয়?
সভ্যতার মৃত্যু নেই কিন্তু বিবেকের আছে
সম্প্রতি প্রথম আলো প্রকাশ করেছে এক মর্মন্তুদ সংবাদ-“জাহানারা ইমামের দেওয়া বই বিক্রি করেছে বাংলা একাডেমি, এখন দাম হাঁকা হচ্ছে লাখ টাকা।” সংবাদটি কেবল একটি প্রশাসনিক অনিয়মের ইঙ্গিত নয়; এটি আমাদের সাংস্কৃতিক চেতনার গভীর পতনের প্রতীক। যেখানে ৮ টাকা কেজি দরে ইতিহাস বিক্রি হয়ে যায়!
শেখ হাসিনার নীরব প্রত্যাবর্তন
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বর্তমানে ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে নির্বাসিত জীবন কাটাচ্ছেন। সেখান থেকে রয়টার্স–কে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি স্পষ্ট করেছেন যে, আগামী জাতীয় নির্বাচনে তাঁর দল ‘আওয়ামী লীগ’-কে অংশগ্রহণের অনুমতি দেওয়া হয়নি। সেহেতু তিনি সতর্ক করে বলেছেন যে, নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে বাদ দেওয়া হলে, সেই নির্বাচনের পর গঠিত কোনো সরকারের অধীনে তিনি আর দেশে ফিরবেন না। এটি কেবল একজন সাবেক নেতার ক্ষোভ নয় বরং বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের এক যুগের পরিসমাপ্তি এবং গণতন্ত্রের মূল কাঠামোর উপর সরাসরি আঘাতের প্রতিফলন।
শান্তির দেশে যুদ্ধের প্রস্তুতি কেন?
সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকারের যুব মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তি রাজনৈতিক অঙ্গন ও নাগরিক সমাজে নতুন আলোচনার জন্ম দিয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, দেশের তরুণদের আত্মরক্ষা ও জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে অস্ত্র প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। সরকার বলছে- এটি একটি আত্মরক্ষামূলক উদ্যোগ। আর নেতৃত্বে আছেন শান্তির নোবেলজয়ী অধ্যাপক ইউনুস! শান্তির প্রতীক হাতে, কিন্তু সরকারের ঘোষণা যেন যুদ্ধের ঢোল বাজাচ্ছে। কিন্তু জনগণ প্রশ্ন তুলছে- দেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতি কি এতটাই ভয়াবহ যে, তরুণদের হাতে এখন অস্ত্র তুলে দেওয়াই একমাত্র সমাধান?
‘ইগল’ নাকি ‘হিরো’, কোন কলমে লেখা হলো জুলাই সনদ?
ইতিহাসে কলমের গুরুত্ব নতুন কিছু নয়। একসময় কলম দিয়েই ১৯৭১ সালে মহান স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর হয়েছিল; আবার কোনো কোনো কলম দিয়েই স্বাধীনতার পরে সংশোধনও হয়েছে। কিন্তু এবার বাংলাদেশের অসহায় মানুষেরা এক নতুন উচ্চতায় উঠতে যাচ্ছে-অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান প্রফেসর ইউনূস জানিয়েছেন, “যে কলম দিয়ে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করা হবে, সেই কলম জাদুঘরে রাখা হবে।” আহা, কী গর্ব! এই কলম যেন জাতির নতুন প্রতীক-লিখবে না বরং ইতিহাসকেই ‘স্বাক্ষর’ করে দেবে।
নোবেল পুরস্কার, সাম্রাজ্যবাদ ও দক্ষিণ এশিয়ার নতুন রাজনৈতিক ছক
২০২৫ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কার ঘোষণার পর লাতিন আমেরিকা থেকে দক্ষিণ এশিয়া-দুই প্রান্তেই এক প্রশ্ন আবার জেগে উঠেছে; নোবেল কি এখন শুধুই মানবতার প্রতীক, নাকি এটি হয়ে উঠেছে বৈশ্বিক রাজনীতির কূটনৈতিক হাতিয়ার? ভেনেজুয়েলার বিরোধী রাজনীতিক মারিয়া কোরিনা মাচাদো–কে শান্তি পুরস্কার দেওয়া যেমন মার্কিন প্রভাববিস্তারী কৌশলের অভিযোগ উস্কে দিয়েছে, তেমনি বাংলাদেশে নোবেল জয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনুস–এর সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড পরবর্তী রাজনৈতিক পুনরুত্থান নিয়েও নতুন প্রশ্ন উত্থাপিত হচ্ছে।
গানের ভয় আর ভণ্ডামির জয়গান
বাংলাদেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত ও নৃত্যের শিক্ষক নিয়োগ এইটুকু খবর শুনে দেশের কিছু মহৎ ভণ্ড আলেম যেন হাঁটুতে বাতাস পেয়ে গেলেন। তারা মিছিল ডাকলেন, সমাবেশ করলেন, আর ঘোষণা দিলেন “নাচ-গান মানেই নাস্তিক্যবাদ!” মনে হলো যেন হারমোনিয়াম বাজলেই ঈমান হাওয়ায় উড়ে যাবে, আর ঢোলের শব্দে বেহেশতের দরজা বন্ধ হয়ে যাবে।
এক বৈশ্বিক সংস্কৃতির লোকাল রূপ
ডিম - খাবার হিসেবেই যথেষ্ট জনপ্রিয়, কিন্তু রাজনীতি ও প্রতিবাদের মশলাদার অস্ত্র হিসেবেও এর আবেদন কম নয়। পশ্চিমা দুনিয়ায় ডিম ছোঁড়া একপ্রকার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। মধ্যযুগের ইউরোপেই মানুষ অপ্রিয় রাজনীতিবিদ বা নাট্যশিল্পীর দিকে ডিম ছুঁড়ে বিরক্তি প্রকাশ করত।
যে কণ্ঠগুলো আমাদের প্রয়োজন ছিল, আজও আছে
বাংলাদেশের স্বাধীনতা-পরবর্তী চিন্তার ইতিহাসে দুটি নাম গভীরভাবে উজ্জ্বল—আহমদ ছফা ও হুমায়ুন আজাদ। তাঁদের লেখনী শুধু সাহিত্য নয়, ছিল সময়ের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে সত্য উচ্চারণের লড়াই। আজ যখন যুক্তিবাদ, মানবিকতা ও চিন্তার স্বাধীনতা হুমকির মুখে, তখন তাঁদের মত কণ্ঠ আরও বেশি করে প্রয়োজন।
পাতা 1 এর 2.
পরবর্তী
শেষ »
10/ প্রতি
20/ প্রতি
50/ প্রতি
100/ প্রতি