English
বলার স্বাধীনতা, জানার স্বাধীনতা
বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫
১১ পৌষ ১৪৩২
English
প্রচ্ছদ
রাজনীতি
নাগরিক কথা
অর্থনীতি ও বাণিজ্য
স্বাস্থ্য ও জীবনযাপন
শিক্ষা ভাবনা
সাহিত্য
প্রাণ ও পরিবেশ
টেক দুনিয়া
অপরাধ
আইন ও আদালত
চাকুরির খবর
ফিচার
খবর
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
মানবাধিকার
মানবাধিকার
গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশ
জেন্ডার ও নারী অধিকার
শিশু অধিকার
স্পোর্টস স্টেশন
ক্রিকেট
ফুটবল
অন্যান্য
বিনোদন ও সংস্কৃতি
সিনে দুনিয়া
নাটক
সংগীত
অন্যান্য
প্রচ্ছদ
রাজনীতি
নাগরিক কথা
অর্থনীতি ও বাণিজ্য
স্বাস্থ্য ও জীবনযাপন
শিক্ষা ভাবনা
সাহিত্য
প্রাণ ও পরিবেশ
টেক দুনিয়া
অপরাধ
আইন ও আদালত
চাকুরির খবর
ফিচার
খবর
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
মানবাধিকার
মানবাধিকার
গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশ
জেন্ডার ও নারী অধিকার
শিশু অধিকার
স্পোর্টস স্টেশন
ক্রিকেট
ফুটবল
অন্যান্য
বিনোদন ও সংস্কৃতি
সিনে দুনিয়া
নাটক
সংগীত
অন্যান্য
অনুসন্ধান
সর্বশেষ
মিত্রবাহিনী
পরাজয় যতই স্পষ্ট, বুদ্ধিজীবী অপহরণের মাত্রা বাড়তে লাগল
১৯৭১ সালের ১৩ ডিসেম্বর। স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের বিজয়ের দ্বারপ্রান্ত। চারদিকে বাঙালির বিজয় নিশান উড়ছে। পাকিস্তানকে রক্ষায় মার্কিন-চীনের কূটনৈতিক প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়ে যায়, আর সোভিয়েত ইউনিয়ন বাঙালির অকৃত্রিম বন্ধু হিসেবে পাশে দাঁড়ায়।
বঙ্গোপসাগরে মার্কিন নৌবহর, ঢাকা দখলের লড়াই তীব্র; দেশজুড়ে মুক্তিবাহিনীর বিজয় অগ্রযাত্রা
বিজয়ের প্রাক্কালে ১২ ডিসেম্বর ১৯৭১। একদিকে মিত্রবাহিনী ও মুক্তিবাহিনীর ঢাকামুখী অভিযান গতি পাচ্ছিল, অন্যদিকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে চলছিল তীব্র টানাপোড়েন। দক্ষিণ ও পূর্বাঞ্চলে পাকিস্তানি বাহিনী ক্রমশ প্রতিরোধ হারাচ্ছিল; একই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র–সোভিয়েত–চীনকে কেন্দ্র করে বৈশ্বিক কূটনৈতিক মঞ্চে উত্তেজনা চরমে পৌঁছায়।
পালাতে থাকে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী, কূটনৈতিক চাপ ও আন্তর্জাতিক উত্তেজনায় উত্তাল এক দিন
১৯৭১ সালের ৯ ডিসেম্বর—বাঙালির মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে এক সন্ধিক্ষণ। রণাঙ্গনে মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনীর সর্বাত্মক অগ্রযাত্রা, কূটনৈতিক ক্ষেত্রের দ্রুত পরিবর্তন এবং আন্তর্জাতিক পরাশক্তির স্নায়ুযুদ্ধে উত্তেজনার মধ্যে বাংলাদেশের চূড়ান্ত বিজয়ের পথ প্রায় নিশ্চিত হয়ে ওঠে এই দিনে।
রণাঙ্গনে বিজয়ের অগ্রযাত্রা, পাকিস্তানি বাহিনীর পতন অনিবার্য
বিজয়ের মাস ডিসেম্বরের অষ্টম দিন। স্বাধীনতার দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে ছিল বাংলাদেশ। ১৯৭১ সালের এই দিনে পূর্বাঞ্চল থেকে দক্ষিণ-পশ্চিম কর্মকৌশল—সব রণাঙ্গনে মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় মিত্রবাহিনীর অভূতপূর্ব অগ্রযাত্রায় দিশেহারা হয়ে পড়ে পাকিস্তানি সেনারা। একের পর এক জেলা হানাদারমুক্ত হয়, ভেঙে পড়ে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর যোগাযোগ, রসদ ও প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। পুরো দেশজুড়ে বিজয়ের লাল-সবুজ ছায়া স্পষ্ট হতে থাকে।
নিরাপত্তা পরিষদে ফের সোভিয়েত ভেটো, দেশজুড়ে সম্মিলিত মুক্তাঞ্চল বিস্তার
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে ৭ ডিসেম্বর দিনটি রাজনৈতিক, কূটনৈতিক ও সামরিক-সব ক্ষেত্রেই ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এদিন প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম বেতার ভাষণে ঘোষণা দেন ঢাকা মুক্ত হতে আর বেশি দেরি নেই। তিনি বলেন, “বাংলাদেশ এখন দিবালোকের মতোই সত্য। বঙ্গবন্ধুও শিগগির দেশের মাটিতে ফিরে আসবেন।”
বাংলাদেশকে ভারত ও ভুটানের স্বীকৃতি, রণাঙ্গনে দিশাহারা পাকিস্তান
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার সাক্ষী। এদিন প্রথমবারের মতো স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয় ভারত ও ভুটান। একই দিনে রণাঙ্গনে পাকিস্তানের পরাজয়ের সূচনা আরও স্পষ্ট হয়ে ওঠে, আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও পাল্টে যায় কূটনৈতিক সমীকরণ।
স্বাধীনতার দ্বারপ্রান্তে বাঙালি, বিশ্বরাজনীতির ময়দানে পাকিস্তানের পতন
বিজয়ের মাস ডিসেম্বর। ১৯৭১ সালের ৫ ডিসেম্বর এসে বাঙালি তখন স্বাধীনতার দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে। দেশের মুক্তাঞ্চল ক্রমে বিস্তৃত হচ্ছে, দখলমুক্ত এলাকায় উড়ছে লাল-সবুজের পতাকা। মুক্তিযোদ্ধাদের দুর্বার অগ্রযাত্রায় পাকিস্তানি দখলদারদের প্রতিরোধ ক্ষমতা দ্রুত ভেঙে পড়ছে। যুদ্ধের বাস্তবতা বদলে যেতে থাকায় বিশ্বরাজনীতির মাঠেও পাকিস্তান দিন দিন বন্ধুহীন হয়ে পড়ছে।
পাতা 1 এর 1.
10/ প্রতি
20/ প্রতি
50/ প্রতি
100/ প্রতি