English
বলার স্বাধীনতা, জানার স্বাধীনতা
বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫
১১ পৌষ ১৪৩২
English
জাতীয়
রাজনীতি
নাগরিক কথা
সারাদেশ
মানবাধিকার
স্পোর্টস স্টেশন
সিনে দুনিয়া
ফিচার
প্রচ্ছদ
রাজনীতি
নাগরিক কথা
অর্থনীতি ও বাণিজ্য
স্বাস্থ্য ও জীবনযাপন
শিক্ষা ভাবনা
সাহিত্য
প্রাণ ও পরিবেশ
টেক দুনিয়া
অপরাধ
আইন ও আদালত
চাকুরির খবর
ফিচার
খবর
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
মানবাধিকার
মানবাধিকার
গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশ
জেন্ডার ও নারী অধিকার
শিশু অধিকার
স্পোর্টস স্টেশন
ক্রিকেট
ফুটবল
অন্যান্য
বিনোদন ও সংস্কৃতি
সিনে দুনিয়া
নাটক
সংগীত
অন্যান্য
প্রচ্ছদ
রাজনীতি
নাগরিক কথা
অর্থনীতি ও বাণিজ্য
স্বাস্থ্য ও জীবনযাপন
শিক্ষা ভাবনা
সাহিত্য
প্রাণ ও পরিবেশ
টেক দুনিয়া
অপরাধ
আইন ও আদালত
চাকুরির খবর
ফিচার
খবর
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
মানবাধিকার
মানবাধিকার
গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশ
জেন্ডার ও নারী অধিকার
শিশু অধিকার
স্পোর্টস স্টেশন
ক্রিকেট
ফুটবল
অন্যান্য
বিনোদন ও সংস্কৃতি
সিনে দুনিয়া
নাটক
সংগীত
অন্যান্য
অনুসন্ধান
সর্বশেষ
বিজয় দিবস
নিউ ইয়র্কের বাংলাদেশ মিশনে সর্বপ্রথম বিজয় দিবস পালন
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে হঠাৎ ফোন এলো এবং তিনি বললেন “আমি আপনাকে সৌদী আরবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসাবে নিয়োগ দিতে চাই, আপনি রাজী আছেন?” ফোনটি অপ্রত্যাশিত। কারণ আমি রাষ্ট্রদূত বা কোনো পদপদবির জন্য প্রধানমন্ত্রীকে কখনো অনুরোধ করিনি। এগুলো আমার মাথায় কখনো আসেনি।
নয়া বন্দোবস্তের বাংলাদেশে জলে, স্থলে, অন্তরীক্ষে জামাতময় বিজয় উৎসব
বলা হয়ে থাকে শয়তানের জন্য কারাগার রমজান মাস আর রাজাকারদের জন্য ডিসেম্বর! আর এবার নয়া বন্দোবস্তের বাংলাদেশে রাজাকাররাই নেতৃত্ব দিলো দেশ জুড়ে উদযাপিত বিজয় দিবসের। জামাতে ইসলামি এবার এতটা ঔদ্ধত্য ও আড়ম্বরপূর্ণ বিজয় উৎসব উদযাপন করেছে যা দেখে লজ্জা, ঘৃণা অপমানে চুপসে ছিল মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী আপমর জনতা।
‘মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস কোনো পরাজিত শক্তি বদলাতে পারবে না’
মহান বিজয় দিবসে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধ হয়ে উঠেছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ মানুষের এক আবেগঘন মিলনমেলা। দিনভর নানা কর্মসূচি ও শ্রদ্ধা নিবেদনের মধ্য দিয়ে ৫৪তম বিজয় দিবস উদযাপন করেছে সর্বস্তরের মানুষ। রাজনৈতিক বিতর্ক ও ইতিহাস বিকৃতির নানা প্রচেষ্টা উপেক্ষা করেই স্মৃতিসৌধে মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি স্পষ্ট করে দিয়েছে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস কোনো পরাজিত শক্তিই পাল্টে দিতে পারবে না।
বিজয় দিবসের রাতে শরীয়তপুরে মুক্তিযোদ্ধার কবরে আগুন
বিজয় দিবসের রাতে শরীয়তপুর সদর উপজেলায় এক মুক্তিযোদ্ধার কবরে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। উপজেলার আংগারিয়া ইউনিয়নের নিয়ামতপুর গ্রামে বীর মুক্তিযোদ্ধা আ. মান্নান খানের কবরের ওপর দুর্বৃত্তরা আগুন দেয়। মঙ্গলবার সকালে বিষয়টি পরিবারের সদস্যরা লক্ষ্য করেন।
‘ঘৃণার প্রতীক’ পাকিস্তানের পতাকা আঁকা নিয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে উত্তেজনা
বিজয় দিবসের প্রথম প্রহরে ‘ঘৃণার প্রতীক’ হিসেবে পাকিস্তানের পতাকা আঁকাকে কেন্দ্র করে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) ক্যাম্পাসে তীব্র উত্তেজনা ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় শিক্ষার্থীদের মধ্যে বাগবিতণ্ডা, পতাকা মুছে ফেলা, সাংবাদিক হেনস্তা এবং প্রশাসনকে ঘিরে বিক্ষোভের ঘটনা ঘটে।
বিজয়ের আগেই কূটনৈতিক কৌশল বদলেছিল ওয়াশিংটন
১৯৭১ সালের ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ছিল প্রায় নিশ্চিত বাস্তবতা। দীর্ঘ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের শেষ পর্যায়ে এসে যুক্তরাষ্ট্রও তাদের কূটনৈতিক অবস্থান পুনর্বিবেচনা শুরু করে। ইসলামাবাদে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস থেকে পাঠানো গোপন টেলিগ্রামে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশের স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ অনিবার্য এবং যুক্তরাষ্ট্রকে সেই বাস্তবতার সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে হবে।
কারাগারে দ্বিতীয় বিজয় দিবস কাটাবেন একাত্তরের বিজয়ের কারিগরেরা
একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ ভূমিকার স্বীকৃতি পাওয়া একাধিক মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক এবার দ্বিতীয়বারের মতো বিজয় দিবস কাটাবেন কারাগারে। চব্বিশের জুলাই–আগস্ট আন্দোলনকে কেন্দ্র করে দায়ের হওয়া রাজনৈতিক মামলায় ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় দায়িত্ব পালন করা সাবেক মন্ত্রী, সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক নেতাদের অনেকে বর্তমানে কারাবন্দি।
আজ ৫৫তম মহান বিজয় দিবস
আজ ১৬ ডিসেম্বর, মহান বিজয় দিবস। বাঙালি জাতির হাজার বছরের সংগ্রাম, শৌর্যবীর্য ও আত্মত্যাগের এক অবিস্মরণীয় দিন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে সাড়া দিয়ে দীর্ঘ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের পর ১৯৭১ সালের এই দিনে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে পৃথিবীর মানচিত্রে জন্ম নেয় স্বাধীন রাষ্ট্র বাংলাদেশ।
আমার বিজয় একাত্তরে
মুক্তিযুদ্ধের রক্তাক্ত স্মৃতি ও বিজয়ের গৌরবকে কবিতার ভাষায় ধারণ করেছে লুৎফর রহমান রিটনের “আমার বিজয় একাত্তরে”। ত্রিশ লক্ষ শহিদের আত্মদান, শেখ মুজিবের আহ্বান এবং লাল–সবুজের পতাকায় স্বাধীনতার স্বপ্ন—সব মিলিয়ে এই কবিতা একাত্তরের বিজয়কে শোক, ত্যাগ ও আশার এক গভীর মানবিক অভিজ্ঞতা হিসেবে তুলে ধরে।
‘জেনারেল ওসমানী’ যাত্রাপালায় মুক্তিযুদ্ধের পাঠ
জেনারেল আতাউল গনি ওসমানী বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের কেবল একজন সামরিক যোদ্ধা নন, তাঁর সুদূরপ্রসারী যুদ্ধ কৌশল, বিশেষ করে গেরিলা যুদ্ধের নীতি, মুক্তিযুদ্ধে জনসম্পৃক্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলতে ঐতিহাসিক ভূমিকা রাখে। সীমিত অস্ত্র ও বিচ্ছিন্ন শক্তিকে সংগঠিত করে তিনি যে কৌশলগত কাঠামো নির্মাণ করেছিলেন, তা পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে দীর্ঘস্থায়ী প্রতিরোধ নিশ্চিত করে।
পাতা 1 এর 2.
পরবর্তী
শেষ »
10/ প্রতি
20/ প্রতি
50/ প্রতি
100/ প্রতি