English
বলার স্বাধীনতা, জানার স্বাধীনতা
বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫
১১ পৌষ ১৪৩২
English
জাতীয়
রাজনীতি
নাগরিক কথা
সারাদেশ
মানবাধিকার
স্পোর্টস স্টেশন
সিনে দুনিয়া
ফিচার
প্রচ্ছদ
রাজনীতি
নাগরিক কথা
অর্থনীতি ও বাণিজ্য
স্বাস্থ্য ও জীবনযাপন
শিক্ষা ভাবনা
সাহিত্য
প্রাণ ও পরিবেশ
টেক দুনিয়া
অপরাধ
আইন ও আদালত
চাকুরির খবর
ফিচার
খবর
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
মানবাধিকার
মানবাধিকার
গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশ
জেন্ডার ও নারী অধিকার
শিশু অধিকার
স্পোর্টস স্টেশন
ক্রিকেট
ফুটবল
অন্যান্য
বিনোদন ও সংস্কৃতি
সিনে দুনিয়া
নাটক
সংগীত
অন্যান্য
প্রচ্ছদ
রাজনীতি
নাগরিক কথা
অর্থনীতি ও বাণিজ্য
স্বাস্থ্য ও জীবনযাপন
শিক্ষা ভাবনা
সাহিত্য
প্রাণ ও পরিবেশ
টেক দুনিয়া
অপরাধ
আইন ও আদালত
চাকুরির খবর
ফিচার
খবর
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
মানবাধিকার
মানবাধিকার
গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশ
জেন্ডার ও নারী অধিকার
শিশু অধিকার
স্পোর্টস স্টেশন
ক্রিকেট
ফুটবল
অন্যান্য
বিনোদন ও সংস্কৃতি
সিনে দুনিয়া
নাটক
সংগীত
অন্যান্য
অনুসন্ধান
সর্বশেষ
আলবদর
জন্মস্থানে অবহেলিত কিংবদন্তি বুদ্ধিজীবী ডা. ফজলে রাব্বী
মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের দুদিন পর, ১৮ ডিসেম্বর রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে পাওয়া গিয়েছিল অসংখ্য মরদেহের ভিড়ে এক কিংবদন্তি চিকিৎসকের দেহ। তিনি ছিলেন বিশ্বখ্যাত কার্ডিওলজিস্ট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লিনিক্যাল মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক ডা. ফজলে রাব্বী। পাকিস্তানি হানাদার ও আলবদর বাহিনী তাকে নৃশংসভাবে হত্যা করে। উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশকে মেধাশূন্য করা। অথচ বিজয়ের ৫৪ বছর পরও নিজ জন্মভূমি পাবনায় তার নামে নেই কোনও স্মৃতিচিহ্ন।
হাত-পা বাঁধা লাশ, অশ্রুসিক্ত বিজয়—জাতিকে মেধাশূন্য করার অপচেষ্টা
বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে বাঙালি জাতিকে মেধাশূন্য করার নৃশংস পরিকল্পনার শিকার হয়েছিলেন দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানরা। ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর সংঘটিত সেই পরিকল্পিত হত্যাযজ্ঞ আজও আমাদের বিবেককে নাড়া দেয়। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে তাঁদের স্মৃতির প্রতি রইল বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি।
পরাজয় যতই স্পষ্ট, বুদ্ধিজীবী অপহরণের মাত্রা বাড়তে লাগল
১৯৭১ সালের ১৩ ডিসেম্বর। স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের বিজয়ের দ্বারপ্রান্ত। চারদিকে বাঙালির বিজয় নিশান উড়ছে। পাকিস্তানকে রক্ষায় মার্কিন-চীনের কূটনৈতিক প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়ে যায়, আর সোভিয়েত ইউনিয়ন বাঙালির অকৃত্রিম বন্ধু হিসেবে পাশে দাঁড়ায়।
একদিনে ২৫৩ জনকে হত্যা, দেখিয়ে দিয়েছিল রাজাকাররা
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা উপজেলার চারটি গ্রামে সংঘটিত হয়েছিল ভয়াবহ গণহত্যা। স্থানীয় রাজাকার ও আলবদরদের সহায়তায় পাকিস্তানি সেনারা বিনোদবাড়ি, মানকোন, দড়িকৃষ্ণপুর ও কাতলসা গ্রামে নারী-শিশুসহ ২৫৩ জনকে একদিনে হত্যা করে। অন্তঃসত্ত্বা নারী থেকে শুরু করে শিশু পর্যন্ত কেউ রক্ষা পায়নি।
পাতা 1 এর 1.
10/ প্রতি
20/ প্রতি
50/ প্রতি
100/ প্রতি